নিজস্ব প্রতিনিধি, চুঁচুড়া- ঐতিহাসিক শহর হুগলির চুঁচুড়া ও চন্দননগরl যে শহরের নিকাশি ব্যবস্থা অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে চন্দননগর গড়l ফরাসি শাসনকালে চন্দননগর কে সুরক্ষিত রাখতে গড় বা খাল দিয়ে শহরকে ঘিরে ফেলা হয়েছিল। এর সঙ্গে চুঁচুড়া এবং চন্দননগর শহরের যে জমা জল এই গড় দিয়ে সোজা চলে যেত সরস্বতী নদীতে। বর্তমানে সেই গড়ের অনেকটা অংশ একশ্রেণীর মানুষ জবর দখল করে বুজিয়ে দিয়ে ঘরবাড়ি তৈরি করেছে। যার ফলে এই দুই শহরের মানুষ বর্ষার সময় জল যন্ত্রনায় ভুগছেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের থেকে এই খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার সকালে চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার সেখানে গিয়ে পুরো বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখেনl তিনি সেখানে গিয়ে অবাক হয়ে দেখেন যে গড়ের বহু জায়গা জবর দখল হয়ে গেছে lএ ব্যাপারে অসি়ত বাবু জানান যে প্রাচীন এই খালটি এই দুই শহরের নিকাশি ব্যবস্থার অন্যতম মাধ্যম। কিন্তু কিছু মানুষ এই খালের অনেকটা অংশ জবর দখল করার ফলে প্রতিনিয়ত এই দুই শহরের বাসিন্দাদের জমা জলে কষ্ট পেতে হচ্ছে,যা ভয়ঙ্করl আমি চন্দননগর ও চুঁচুড়া দুই পুরসভাকে বলবো জলা জমি বোজানোর যে আইন আছে সেই আইন তা লাগু করতেl একই সাথে দেখছি এদের বিরুদ্ধে আইন মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়ারlযে খাল জবরদখল মুক্ত করলে শহরের নিকাশী ব্যবস্থার উন্নতি হবে বলে মনে করেন অনেকেই,সেই খাল প্রশাসনিক হস্তক্ষেপে আগের চেহারায় ফেরে কিনা তারই অপেক্ষায় শহরবাসীl
Views: 202